ফুটিয়ে তুলুন নিজের ব্যক্তিত্ব বা পারসোনালিটি
👀 উর্ধ্বতন কর্মকর্তার বক্তব্যের সরাসরি বিরোধিতা না করে বিনয়ের সঙ্গে বলা যায় “আমিও আপনার সঙ্গে অনেকটা একমত, কিন্তু...” অথবা “আশা করি মনে করবেন না যে আমি ভিন্নমত পোষন করছি, তবে আমার মনে হয় বিষয়টি” ..ইত্যাদি।
👀 চালাকী, ধৃষ্টতা বা দম্ভের ভাব দেখানো উচিৎ নয়। তাতে সহকর্মী অফিসারদের নিকট অপ্রিয়ভাজন হতে হয়।
👀 নিজের যোগ্যতা নিজে প্রমান করার জন্য বাড়াবাড়ি না করে অন্যদের তা স্বাভাবিক ভাবে দেখতে দিন।
👀 কখনো স্বজনপ্রীতি দেখাবেন না। আপনার অধস্তনরা যদি মনে করে যে আপনি ন্যায় পরায়ন নন কিংবা পক্ষপাতিত্ব করেছেন তাহলে অচিরেই আপনার সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
👀 অধস্তনদের উদ্যোগে বাঁধা না দিয়ে সঠিকভাবে তা পরিচালনা করা উচিৎ।
👀 না চাইতে কোথাও কখনও আপনার মতামত প্রকাশ করবেন না।
👀 নিজের কাজের প্রচার না করে নীরবে কাজ করে যান।
👀 উচ্চস্বরে কথা বলবেন না-এটা শিষ্টাচার বিরুদ্ধ।
👀 উধ্বতন কর্মকর্তা আপনার কোন ত্রুটি ধরলে এর জন্য মেজাজ দেখানো উচিৎ নয়। বরং তাতে আপনার উপকার হবে এটাই ভাবুন ও এটাই দেখান।
👀 সহকর্মী অফিসারদের সম্বন্ধে বাজে বা নোংরা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। এতে পারস্পরিক সম্পর্ক তিক্ত হয়। আপনার কাজে অসুবিধা হতে পারে।
👀 কেউ সেধে এসে আপনার সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে বা আপনার কাছে ধরনা দিবে এ আশা করে সব সময় ডাঁট মেরে বসে থাকবেন না।
👀 আপনার অক্ষমতার কথা সবাইকে বলে বেড়াবেন না- তেমনি আপনার বিষয় সম্পত্তি বড় বড় আত্মীয় স্বজন কি আছে না আছে তা অন্যের কাছে প্রচার করতে যাবেন না।
👀 ইচ্ছাকৃতভাবে করা না হলে সব কিছুতেই দোষ ধরা উচিৎ নয়।
👀 অধস্তনদের প্রতি তিক্ত বা বিদ্রুপাতœক মন্তব্য করবেন না-এধরনের মন্তব্য এমন আঘাতের সামিল যার প্রতি উত্তরে আঘাত করার ক্ষমতা সেই অধস্তনের নেই।
👀 ব্যক্তিগত ঠাট্টা মশকরা বেশি না করাই উচিৎ- কেউ কেউ সহজে নিলেও অনেকেই তাতে দোষ ধরতে পারেন।
👀 অতিমাত্রায় আমোদ ফুর্তি করে সস্তা জনপ্রিয়তা লাভের চেষ্টা করবেন না।
👀 আপনার অধস্তনদের সঙ্গে বেশি মাত্রায় সহজ হওয়া উচিৎ হবে না, আবার অতিমাত্রায় কঠোরও হবেন না।
👀 দৈনিক কাজ কর্ম শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁদের ছেড়ে চলে যাবেন না- তাঁদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারেন, আপ্যায়ন করতে পারেন এবং তাঁদের সুবিধা অসুবিধার কথা শুনতে আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন।
👀 কখনো উদ্যমের অভাব দেখাবেন না, উদ্যম নিয়ে কেউ জন্ম গ্রহন করে না-চর্চা দ্বারা এর বিকাশ ঘটাতে হয়।
👀 আপনার ব্যক্তিগত চালচলনের ব্যাপারে উদাসীন থাকবেন না, পোশাক পরিচ্ছদে আপনার অধস্তনদের চাইতে টিপ্টপ্ থাকার চেষ্টা করতে হবে।
👀 কখনো মেজাজ গরম করবেন না, এতে উপহাস ও অবজ্ঞার পাত্র হবেন। অযথা বকাবকি কিংবা চিৎকার করবেন না। শান্ত ভাবে অথচ দৃঢ়তার সাথে আদেশ করা যায়।
👀 অধস্তন কর্মচারীদের কখনো অভিসম্পাত করবেন না, এটি কাপুরুষোচিত। কারন তাঁরা জবাবে আপনাকে অভিসম্পাত করতে পারবে না।
👀 সব সময় অন্যের দোষ খুজে বেড়াবেন না। প্রয়োজন হলে ছোটখাটো অথচ তীব্র ভর্ৎসনার কায়দা আয়ত্ত করুন।
👀 অন্যের , বিশেষ করে উর্ধ্বতনদের ক্ষতি করে নিজের সুবিধা করতে যাবেন না।
👀 ঝগড়া করবেন না, এতে অনাব্যশক শক্তির অপচয় হয়।
👀 সর্বদা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মুরব্বীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে ভুল করবেন না, কিন্তু তা করতে গিয়ে দাসসুলভ এবং তোষামোদি আচারন পরিহার করতে হবে।
👀 কোন ব্যক্তিবিশেষের প্রতি আপনার পছন্দ বা অপছন্দ যেন আপনার সদাচরনের পরিপন্থী না হয়।
👀 যত উপভোগ্যই হউক আপনার একতরফা বক্তব্য দ্বারা কাউকে আপনার একতরফা বক্তব্য কাউকে ত্যক্ত ও বিরক্ত করবেন না, তাঁদেরও কিছু বলার থাকতে পারে। তাঁদেরকেও যথাযথ সুযোগ দিন।
👀 খুব বেশী উচ্চ পদস্থ অফিসারদের সামনে আপনি আগে কথা বলতে যাবেন না-তাঁদেরকেই আগে কথা বলতে দিন।
👀 খুব যুক্তিসঙ্গত কোন সংশয় না থাকলে কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তৎক্ষনাৎ তা প্রত্যাহার করা যাবে।
📝 ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত
👀 চালাকী, ধৃষ্টতা বা দম্ভের ভাব দেখানো উচিৎ নয়। তাতে সহকর্মী অফিসারদের নিকট অপ্রিয়ভাজন হতে হয়।
👀 নিজের যোগ্যতা নিজে প্রমান করার জন্য বাড়াবাড়ি না করে অন্যদের তা স্বাভাবিক ভাবে দেখতে দিন।
👀 কখনো স্বজনপ্রীতি দেখাবেন না। আপনার অধস্তনরা যদি মনে করে যে আপনি ন্যায় পরায়ন নন কিংবা পক্ষপাতিত্ব করেছেন তাহলে অচিরেই আপনার সবকিছু নষ্ট হয়ে যাবে।
👀 অধস্তনদের উদ্যোগে বাঁধা না দিয়ে সঠিকভাবে তা পরিচালনা করা উচিৎ।
👀 না চাইতে কোথাও কখনও আপনার মতামত প্রকাশ করবেন না।
👀 নিজের কাজের প্রচার না করে নীরবে কাজ করে যান।
👀 উচ্চস্বরে কথা বলবেন না-এটা শিষ্টাচার বিরুদ্ধ।
👀 উধ্বতন কর্মকর্তা আপনার কোন ত্রুটি ধরলে এর জন্য মেজাজ দেখানো উচিৎ নয়। বরং তাতে আপনার উপকার হবে এটাই ভাবুন ও এটাই দেখান।
👀 সহকর্মী অফিসারদের সম্বন্ধে বাজে বা নোংরা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন। এতে পারস্পরিক সম্পর্ক তিক্ত হয়। আপনার কাজে অসুবিধা হতে পারে।
👀 কেউ সেধে এসে আপনার সঙ্গে বন্ধুত্ব করবে বা আপনার কাছে ধরনা দিবে এ আশা করে সব সময় ডাঁট মেরে বসে থাকবেন না।
👀 আপনার অক্ষমতার কথা সবাইকে বলে বেড়াবেন না- তেমনি আপনার বিষয় সম্পত্তি বড় বড় আত্মীয় স্বজন কি আছে না আছে তা অন্যের কাছে প্রচার করতে যাবেন না।
👀 ইচ্ছাকৃতভাবে করা না হলে সব কিছুতেই দোষ ধরা উচিৎ নয়।
👀 অধস্তনদের প্রতি তিক্ত বা বিদ্রুপাতœক মন্তব্য করবেন না-এধরনের মন্তব্য এমন আঘাতের সামিল যার প্রতি উত্তরে আঘাত করার ক্ষমতা সেই অধস্তনের নেই।
👀 ব্যক্তিগত ঠাট্টা মশকরা বেশি না করাই উচিৎ- কেউ কেউ সহজে নিলেও অনেকেই তাতে দোষ ধরতে পারেন।
👀 অতিমাত্রায় আমোদ ফুর্তি করে সস্তা জনপ্রিয়তা লাভের চেষ্টা করবেন না।
👀 আপনার অধস্তনদের সঙ্গে বেশি মাত্রায় সহজ হওয়া উচিৎ হবে না, আবার অতিমাত্রায় কঠোরও হবেন না।
👀 দৈনিক কাজ কর্ম শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁদের ছেড়ে চলে যাবেন না- তাঁদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলতে পারেন, আপ্যায়ন করতে পারেন এবং তাঁদের সুবিধা অসুবিধার কথা শুনতে আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন।
👀 কখনো উদ্যমের অভাব দেখাবেন না, উদ্যম নিয়ে কেউ জন্ম গ্রহন করে না-চর্চা দ্বারা এর বিকাশ ঘটাতে হয়।
👀 আপনার ব্যক্তিগত চালচলনের ব্যাপারে উদাসীন থাকবেন না, পোশাক পরিচ্ছদে আপনার অধস্তনদের চাইতে টিপ্টপ্ থাকার চেষ্টা করতে হবে।
👀 কখনো মেজাজ গরম করবেন না, এতে উপহাস ও অবজ্ঞার পাত্র হবেন। অযথা বকাবকি কিংবা চিৎকার করবেন না। শান্ত ভাবে অথচ দৃঢ়তার সাথে আদেশ করা যায়।
👀 অধস্তন কর্মচারীদের কখনো অভিসম্পাত করবেন না, এটি কাপুরুষোচিত। কারন তাঁরা জবাবে আপনাকে অভিসম্পাত করতে পারবে না।
👀 সব সময় অন্যের দোষ খুজে বেড়াবেন না। প্রয়োজন হলে ছোটখাটো অথচ তীব্র ভর্ৎসনার কায়দা আয়ত্ত করুন।
👀 অন্যের , বিশেষ করে উর্ধ্বতনদের ক্ষতি করে নিজের সুবিধা করতে যাবেন না।
👀 ঝগড়া করবেন না, এতে অনাব্যশক শক্তির অপচয় হয়।
👀 সর্বদা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং মুরব্বীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে ভুল করবেন না, কিন্তু তা করতে গিয়ে দাসসুলভ এবং তোষামোদি আচারন পরিহার করতে হবে।
👀 কোন ব্যক্তিবিশেষের প্রতি আপনার পছন্দ বা অপছন্দ যেন আপনার সদাচরনের পরিপন্থী না হয়।
👀 যত উপভোগ্যই হউক আপনার একতরফা বক্তব্য দ্বারা কাউকে আপনার একতরফা বক্তব্য কাউকে ত্যক্ত ও বিরক্ত করবেন না, তাঁদেরও কিছু বলার থাকতে পারে। তাঁদেরকেও যথাযথ সুযোগ দিন।
👀 খুব বেশী উচ্চ পদস্থ অফিসারদের সামনে আপনি আগে কথা বলতে যাবেন না-তাঁদেরকেই আগে কথা বলতে দিন।
👀 খুব যুক্তিসঙ্গত কোন সংশয় না থাকলে কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে তৎক্ষনাৎ তা প্রত্যাহার করা যাবে।
📝 ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত
No comments